Header Ads

মহিলাদের তাবলীগ নিজ ঘরের মধ্যে দ্বীন শিক্ষা করার সঠিক ব্যবস্থা থাকলে মহিলাদের তাবলীগ জামা‘আতে যাওয়া জরুরী নয়।ঘরের পুরুষদের থেকে মাসআলা-মাসায়িল শিখতে থাকবে এবং নিজ পরিবার তথা সন্তানাদি এবং মহল্লার মেয়েদেরকে বা তার সাথে দর্শনার্থী মহিলাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত ও তা‘লীম দিতে থাকবে। ঘরে অবস্থান করেই দ্বীনের খেদমত আনজাম দিবে। আর যদি দ্বীন-ধর্ম বিমুখ কোন পরিবারের কোন পুরুষ সদস্য যথা পিতা, ভাই, স্বামী প্রমুখ দ্বীনের দাওয়াত পেয়ে দ্বীনের প্রতি আকৃষ্ট হয়; কিন্তু নিজের ইলম না থাকার দরুন অন্যদেরকে দ্বীনদার বানাতে অক্ষম হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে যেমন পুরুষ সদস্যদেরকে পুরুষদের তাবলীগের সাথে জুড়ে দিতে চেষ্টা করবে, তেমনি মহিলাদেরকেও নিজ যিম্মাদারীতে হাক্বানী উলামা কর্তৃক ইজাযত প্রাপ্ত বিশ্বস্ত আলেমা মহিলার তা‘লীম-তাবলীগের সাথে জড়াতে চেষ্টা করবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে সফর করতে হলে স্বামী বা মাহরাম পুরুষ অবশ্যই সাথে থাকতে হবে এবং জামা‘আতটি তাবলীগী মারকাযের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে। কোন প্রকারের বেপর্দেগীর আশংকা যেন না থাকে। কোথাও যদি মহিলারা হাক্বানী উলামায়ে কিরাম বা মারকাযের অনুমতি ছাড়া নিজেরা স্বতন্ত্রভাবে তাবলীগী কর্মকাণ্ড চালাতে থাকে, তাহলে অভিভাবক ও মারকায কর্তৃপক্ষ দ্রুত হস্তক্ষেপ করে তা বন্ধ করে দিবে, নচেৎ দ্বীনের নামে বড় ধরনের ফিতনার দরজা উন্মুক্ত হবে এবং মহিলাগণ মারাত্মক গোমরাহীর মধ্যে লিপ্ত হয়ে দ্বীন ঈমান ধ্বংস করে ফেলবে। (ফাতহুল কাদীর-১/৩১৮) বিভিন্ন এলাকা থেকে এ ধরনের ঘটনার ব্যাপারে ফাতাওয়া বিভাগ ফাতাওয়া তলব করা হয়েছে। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islami_jindegi
Blogger দ্বারা পরিচালিত.