এসো! উত্তম চরিত্রে নিজেকে শোভিত করি...!!!
এসো! উত্তম চরিত্রে নিজেকে শোভিত করি...
প্রিয় উপস্থিতি! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা! আমাদেরকে উৎকৃষ্ট আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় আমি মানুষকে উৎকৃষ্ট আকৃতিতে সৃষ্টি করেছি।"
এই উৎকৃষ্ট আকৃতির একজন মানুষ ঠিক তখনই প্রকৃত মর্যাদা ও সম্মানের অধিকারী হবে যখন সে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার অনুগত বান্দা হিসেবে জীবনযাপন করবে। জীবনের সর্বক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ অনুসরণ করবে। নিজেকে সুশোভিত করবে উত্তম চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার মাধ্যমে।
সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই উত্তম যে তোমাদের মধ্যে সুন্দরতম চরিত্রের অধিকারী।"
সুনানে তিরমিজিতে আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, "রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো, কোন আমল মানুষকে বেশি জান্নাতে নিয়ে যাবে তিনি বললেন, আল্লাহ্ ভীতি ও সচ্চরিত্র।"
সুনানে আবু দাউদ-এ বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, "আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের শেষ সীমায় একটি ঘরের জামিন হচ্ছি, যে সত্যবাদী হওয়া সত্ত্বেও কলহ-বিবাদ বর্জন করে। সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের মধ্যস্থলে একটি ঘরে জামিন হচ্ছি, যে ঠাট্টার ছলেও মিথ্যা বলা বর্জন করে। আর সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় একটি ঘরে জামিন হচ্ছি, যার চরিত্র সুন্দর।"
সুনানে আবু দাউদ-এর অপর এক হাদিসে বর্নিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় মুমিন তার উত্তম চরিত্রের কারণে দিনে রোজাদার ও রাতে কিয়াম কারীর মর্যাদা লাভ করে।"
হে প্রিয় মুমিন ভাই ও বোনেরা! রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পক্ষ থেকে কতই না সুসংবাদ! তিনি বলেছেন, "তোমাদের মধ্য থেকে আমার সবচেয়ে প্রিয়তম ব্যক্তি এবং কেয়ামতের দিন অবস্থানের দিক থেকে আমার সবচেয়ে নিকট তম ব্যক্তি হচ্ছে তারা, যারা তোমাদের মধ্য থেকে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি আরো বলেছেন, কেয়ামতের দিন মিযানের পাল্লায় সচ্চরিত্রের চেয়ে কোনো বস্তুই অধিক ভারী হবে না। আর আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা অশ্লীল ও ইতর ব্যক্তিকে অপছন্দ করেন।"
প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আমরা যেন কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত উত্তম গুনাবলীর মাধ্যমে সচ্চরিত্রবান হতে পারি এবং যাবতীয় মন্দ স্বভাব ও দুশ্চরিত্র থেকে বেঁচে থাকতে পারি।
আসুন হে প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আমরা আমাদের আখলাক কে সুন্দর করি। সব ধরনের মন্দ স্বভাব ও অশ্লীলতাকে পরিত্যাগ করি। উত্তম গুনে গুণান্বিত হওয়ার মাধ্যমে নিজেদের সুশোভিত করি।
আর, আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার কাছে বেশি বেশি দোয়া করি, হে আল্লাহ! আপনি তো আমার আকৃতিকে সুন্দর করেছেন অতএব আমার চরিত্রও সুন্দর করে দিন। আমীন।।
-শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিঃ।
:
প্রিয় উপস্থিতি! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা! আমাদেরকে উৎকৃষ্ট আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন পবিত্র কুরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় আমি মানুষকে উৎকৃষ্ট আকৃতিতে সৃষ্টি করেছি।"
এই উৎকৃষ্ট আকৃতির একজন মানুষ ঠিক তখনই প্রকৃত মর্যাদা ও সম্মানের অধিকারী হবে যখন সে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার অনুগত বান্দা হিসেবে জীবনযাপন করবে। জীবনের সর্বক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ অনুসরণ করবে। নিজেকে সুশোভিত করবে উত্তম চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার মাধ্যমে।
সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই উত্তম যে তোমাদের মধ্যে সুন্দরতম চরিত্রের অধিকারী।"
সুনানে তিরমিজিতে আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, "রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো, কোন আমল মানুষকে বেশি জান্নাতে নিয়ে যাবে তিনি বললেন, আল্লাহ্ ভীতি ও সচ্চরিত্র।"
সুনানে আবু দাউদ-এ বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, "আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের শেষ সীমায় একটি ঘরের জামিন হচ্ছি, যে সত্যবাদী হওয়া সত্ত্বেও কলহ-বিবাদ বর্জন করে। সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের মধ্যস্থলে একটি ঘরে জামিন হচ্ছি, যে ঠাট্টার ছলেও মিথ্যা বলা বর্জন করে। আর সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় একটি ঘরে জামিন হচ্ছি, যার চরিত্র সুন্দর।"
সুনানে আবু দাউদ-এর অপর এক হাদিসে বর্নিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, "নিশ্চয় মুমিন তার উত্তম চরিত্রের কারণে দিনে রোজাদার ও রাতে কিয়াম কারীর মর্যাদা লাভ করে।"
হে প্রিয় মুমিন ভাই ও বোনেরা! রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পক্ষ থেকে কতই না সুসংবাদ! তিনি বলেছেন, "তোমাদের মধ্য থেকে আমার সবচেয়ে প্রিয়তম ব্যক্তি এবং কেয়ামতের দিন অবস্থানের দিক থেকে আমার সবচেয়ে নিকট তম ব্যক্তি হচ্ছে তারা, যারা তোমাদের মধ্য থেকে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি আরো বলেছেন, কেয়ামতের দিন মিযানের পাল্লায় সচ্চরিত্রের চেয়ে কোনো বস্তুই অধিক ভারী হবে না। আর আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা অশ্লীল ও ইতর ব্যক্তিকে অপছন্দ করেন।"
প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আমরা যেন কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত উত্তম গুনাবলীর মাধ্যমে সচ্চরিত্রবান হতে পারি এবং যাবতীয় মন্দ স্বভাব ও দুশ্চরিত্র থেকে বেঁচে থাকতে পারি।
আসুন হে প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আমরা আমাদের আখলাক কে সুন্দর করি। সব ধরনের মন্দ স্বভাব ও অশ্লীলতাকে পরিত্যাগ করি। উত্তম গুনে গুণান্বিত হওয়ার মাধ্যমে নিজেদের সুশোভিত করি।
আর, আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালার কাছে বেশি বেশি দোয়া করি, হে আল্লাহ! আপনি তো আমার আকৃতিকে সুন্দর করেছেন অতএব আমার চরিত্রও সুন্দর করে দিন। আমীন।।
-শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিঃ।
: