Header Ads

খুতবার সময় কথা বলা, নামায পড়া নিষেধ )۱(عن سعید بن المسیب أن أبا ہریرۃؓ أخبرہ أن رسول اللہ ۔ ﷺ ۔ قال : ’’إذا قلت لصاحبک یوم الجمعۃ أنصت و الإمام یخطب فقد لغوت ‘‘. رواہ البخاری فی’’ صحیحہ‘‘ ۱/ ۲۲۱ (۹۳۴ ) کتاب الجمعۃ. باب الانصات یوم الجمعۃ و الإمام یخطب و إذا قال لصاحبہ : أنصت فقد لغا . )۲(عن سلمان الفارسیؓ قال : قال رسول اللہ ۔ ﷺ۔ : ’’ من اغتسل یوم الجمعۃ فتطہر بما استطاع من طہر ثم ادہن او مس من طیب ثم راح فلم یفرق بین إثنین فصلی ما کتب لہ ثم إذا خرج الإمام أنصت ‘ غفر لہ ما بینہ و بین الجمعۃ الأخری. رواہ الا مام البخاری فی ’’ صحیحہ‘‘ ۱/ ۲۱۶ ( ۹۱۰) کتاب الجمعۃ. باب لا یفرق بین اثنین یوم الجمعۃ. ) ۳(عن ابن عباس و ابن عمرؓ انہما کانا یکرہان الصلوۃ والکلام بعد خروج الإمام . رواہ ابن ابی شیبۃ فی ’’مصنفہ ‘‘۱/ ۴۴۸ ( ۵۱۷۵) অর্থ: (১) হযরত আবূ হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত, প্রিয়নবী ﷺ ইরশাদ করেন: “তুমি যখন জুমু‘আর দিন তোমার সঙ্গীকে বললে যে, তুমি চুপ থাক তখন তুমি অহেতুক কাজ করলে।” সূত্র: বুখারী শরীফ ১/২২১ (৯৩৪) উল্লেখ্য যে, এ হাদীস দ্বারা জুমু‘আর দিন (খুতবার সময়) কথা বলার নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হয়। অর্থ: (২) হযরত সালমান ফারসী রাযি. থেকে বর্ণিত, অপর হাদীসে প্রিয়নবী ﷺ ফরমান: যে ব্যক্তি জুমু‘আর দিন গোসল করল এবং সম্ভাব্য পবিত্রতা অর্জন করল অতঃপর তৈল বা সুগন্ধী ব্যবহার করল। অনন্তর মসজিদ পানে রওয়ানা হল এবং দুজনের মাঝখানে গিয়ে তাদেরকে পৃথক করল না, অতঃপর যতটুকু সম্ভব নামায পড়ল। এর পর যখন ইমাম সাহেব আগমন করল তখন সে চুপ থাকল তবে তার এই জুমু‘আ থেকে নিয়ে আরেক জুমু‘আ পর্যন্ত সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। সূত্র: বুখারী শরীফ ১/২১৬ (৯১০) উল্লেখ্য, অন্য রিওয়ায়াতে ১০ দিনের গুনাহ মাফ হওয়ার ঘোষণা এসেছে। দ্রষ্টব্য: তাবারানী আউসাত হাদীস নং (৭৩৯৯) মাজমাউয্‌ যাওয়ায়েদ ২/৩২৫(৩০৬৫) অর্থ: (৩) অন্য হাদীসে হযরত ইবনে আব্বাস রাযি. ও হযরত ইবনে উমর রাযি. থেকে বর্ণিত আছে যে, তারা ইমাম সাহেব বের হয়ে আসার পর অর্থাৎ, মিম্বরে বসার পর কথা বলা ও নামায পড়াকে মাকরূহ বলতেন । সূত্র: মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহ ১/৪৪৮ (৫১৭৫) ত্বহাবী শরীফ ১/২৫৩, হদীসটির সনদ সহীহ। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islami_jindegi
Blogger দ্বারা পরিচালিত.