Header Ads

জুমু‘আ ও ঈদ একই দিনে জুমু‘আ ও ঈদ একই দিনে হলে উভয়টা পড়া জরুরীঃ قال أبو عبید ( مولی ا بن أزہر) ... ثم شہد مع عثمان بن عفانؓ فکان ذلک یوم الجمعۃ فصلی قبل الخطبۃ ثم خطب فقال یا أیہا الناس إن ہذا یوم قد اجتمع لکم فیہ عیدان فمن أحب أن ینتظر الجمعۃ من أہل العوالی فلینتظر ‘ و من أحب أن یرجع فقد أذنت لہ رواہ البخاری فی’’صحیحہ ‘‘ ۳/۱۴۲۸(۵۵۷۲) کتاب الأضاحی ‘ باب ما یؤکل من لحوم الأضاحی و ما یتزود منہا . অর্থ: হযরত ইবনে আযহারের আযাদকৃত দাস হযরত আবূ উবাইদ রহ. বলেন আমি হযরত উসমান রাযি. এর সঙ্গে ঈদের নামাযে অংশগ্রহণ করি। দিনটি ছিল জুমু‘আর দিন। তিনি খুতবার পূর্বে ঈদের নামায পড়ালেন, এরপর ঈদের খুতবা দিলেন। তারপর বললেন: হে লোক সকল! আজকে এমন এক দিন যাতে তোমাদের জন্য দুটি ঈদ একত্রিত হয়ে গিয়েছে, কাজেই গ্রামবাসীদের মধ্য থেকে (যাদের উপর জুমু‘আ ওয়াজিব নয়) যারা জুমু‘আর নামায পড়ে যেতে চায় তারা যেন অপেক্ষা করে। আর যারা ঘরে ফিরে যেতে চায় তাদেরকে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দিলাম। সূত্র: বুখারী শরীফ হাদীস নং(৫৫৭২) উল্লেখ্য যে, আলোচ্য হাদীসে হযরত উসমান রাযি. জুমু‘আ পড়া না পড়ার ইখতিয়ার কেবলমাত্র গ্রামবাসীদেরকে দিলেন, যাদের উপর মূলতঃ জুমু‘আ ওয়াজিব নয়। এর দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, যাদের উপর জুমু‘আ ওয়াজিব যারা শহরে বা বড় গ্রামে বাস করে, তাদের কোন ইখতিয়ার নেই। তাদের অবশ্যই ঈদের নামাযের পর জুমু‘আর ওয়াক্ত হলে জুমু‘আ পড়তে হবে। আর শহরবাসীদের উপর এরূপ বাধ্যবাধকতা তিনি তখনই করতে সক্ষম হবেন যখন তা প্রিয়নবী ﷺ থেকে তাঁর নিকট প্রমাণিত হবে, সুতরাং এটা মারফু হাদীসের হুকুমে। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islami_jindegi
Blogger দ্বারা পরিচালিত.