Header Ads

পিছনের জীবনের কাজা নামায পড়া জরুরী )۱(عن أنس بن مالکؓ قال قال رسول اللہ ۔ ﷺ ۔ : ’’ إذا رقد أحدکم عن الصلاۃ أو غفل عنہا فلیصلہا إذا ذکرہا فإن اللہ عز وجل یقول : أقم الصلا ۃ لذکری .e رواہ مسلم فی’’ صحیحہ‘‘ برقم (۶۸۴) کتاب المساجد و مواضع الصلاۃ . )۲(عن بن عباسؓ قال : جاء رجل إلی النبی ۔ ﷺ ۔ فقال : یا رسول اللہ! إنّ أمی ماتت و علیہا صوم شہر أفأقضیہ عنہا ؟ قال : نعم‘ قال : فدین اللہ أحق أن یقضی. رواہ البخاری فی’’ صحیحہ‘‘ ۱/۴۶۲۔۴۶۳(۱۹۵۳) کتاب الصوم‘ باب من مات وعلیہا صوم অর্থ: (১) হযরত আনাস ইবনে মালেক রাযি. থেকে বর্ণিত, প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ ফরমান: “তোমাদের কেউ যদি নামায রেখে অনিচ্ছায় ঘুমিয়ে যায় অথবা নামায থেকে গাফেল হয়ে যায় তবে, সে যেন তা স্মরণ হওয়া মাত্রই আদায় করে নেয়। কেননা, আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেছেন: “তোমরা নামায কায়েম কর আমার স্মরণের জন্য বা নামাযের কথা স্মরণ হওয়ার সাথে সাথেই। (কিরাআতের ভিন্নতার কারণে দু’রকম অর্থ হয়েছে।) সূত্র: মুসলিম শরীফ হাদীস নং (৬৮৪) অর্থ: (২) হযরত ইবনে আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: এক ব্যক্তি প্রিয়নবী ﷺ এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরয করল: ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার মাতার উপর এক মাসের রোযা ওয়াজিব থাকা অবস্থায় ইন্তিকাল করেছেন। এখন আমি কি তাঁর পক্ষ থেকে তার কাজার ব্যবস্থা করতে পারি? অর্থাৎ, ফিদিয়া দিতে পারি? প্রিয়নবী ﷺ জবাব দিলেন যে হ্যাঁ! (অপর এক রিওয়ায়াতে আছে, প্রিয়নবী ﷺ তাকে জিজ্ঞেস করলেন: যদি তোমার মাতার জিম্মায় কোন ঋণ থাকতো আর তুমি তা আদায় করে দিতে তাহলে তোমার সে আদায় যথেষ্ট হতো কিনা? তিনি জবাবে বললেন: জি হ্যাঁ, তখন প্রিয় নবী ﷺ বললেন যে) তাহলে তো আল্লাহ তা‘আলার প্রাপ্য ঋণ আদায় করা আরো অধিক উপযুক্ত ব্যাপার। সূত্র: বুখারী শরীফ ১/৪৬২-৪৬৩ (১৯৫৩) মুসলিম শরীফ হাদীস নং (১১৪৮) প্রকাশ থাকে যে, আলোচ্য হাদীসের শব্দ “আল্লাহ তা‘আলার প্রাপ্য ঋণ অধিক আদায়যোগ্য” বাক্যটি সুস্পষ্টভাবে ইঙ্গিত করছে যে, অতীত জীবনের ক্বাযা নামায, রোযা, যাকাত ইত্যাদি আদায় করা অতি জরুরী। কেননা, নামায ও রোযা তরক কারীর জিম্মায় আল্লাহর প্রাপ্য ঋণ অনাদায়ী রয়ে গেছে। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islami_jindegi
Blogger দ্বারা পরিচালিত.