ঈমান সংশ্লিষ্ট ৬টি কাজ যা আপনজনের সাথে সম্পৃক্ত...!!!
ঈমান সংশ্লিষ্ট ৬টি কাজ যা আপনজনের সাথে সম্পৃক্ত
৫৪. বিবাহের দ্বারা চরিত্র রক্ষা করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যে স্ত্রীর ভরণ-পোষণের বন্দোবস্ত করতে পারে, তার বিবাহ করা উচিত। কেননা, বিবাহ করলে চক্ষুর হেফাযত হয় এবং কামরিপুও দমন হয়। [সূত্র:বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭৫৮ ও মুসলিম শরীফ, খণ্ড-১,পৃষ্ঠা৪৪৯।]
৫৫. পরিবারবর্গের হক আদায়ঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, নিজের পরিবার পরিজনের জরুরত পূর্ণ করার জন্যে খরচ করাই মালের সর্বোৎকৃষ্ট সদ্ব্যবহার। [সূত্র : মুসলিম শরীফ।] নিজের পিতা-মাতা, ছেলেমেয়ে, স্ত্রী ও চাকর-নওকর, গোলাম-বাদী ইত্যাদিও পরিবারভুক্ত। পরিবার-পরিজনের হক শুধু তাদের খাওয়ানো পরানো আর স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার নাম নয়, বরং তাদের কুরআন হাদীস ও দ্বীনি বিষয়ে শিক্ষাদান করা, চরিত্রবান করতে চেষ্টা করা, কুকর্ম, কুসংসর্গ, কুশিক্ষা হতে বাঁচিয়ে রাখা এবং তাদের সাথে নরম ব্যবহার করাও তাদের হক (প্রাপ্য)। এ হক আদায় করা ঈমানের শাখা।
৫৬. পিতা-মাতার খেদমত করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, পিতা-মাতার খুশিতে আল্লাহর খুশি এবং পিতা-মাতার অসন্তুটিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিহিত। [সূত্র : তিরমিযী শরীফ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৯।] অন্য হাদীসে আছে, সন্তান পিতা-মাতার চেহারার দিকে মুহাব্বতের নজরে একবার তাকালে তার আমলনামায় একটি কবুল হজ্বের সওয়াব লেখা হয়।
৫৭. সন্তান লালন-পালন করাঃ সন্তানদেরকে দ্বীনি ইলম ও আদব-কায়দা শিক্ষা দেওয়াও লালন-পালনভুক্ত একটি দায়িত্ব। হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তির তিনটি মেয়ে হবে, আর সে তাদেরকে যত্নের সাথে ইসলামী আদব-আখলাক দিবে এবং তাদেরকে স্নেহের সাথে লালন-পালন করবে, সে নিশ্চয়ই বেহেশতে প্রবেশ করবে। [সূত্র: আল-আদাবুল মুফরাদ লিল বুখারী, পৃষ্ঠা-৩৭।]
৫৮. আত্মীয়তা রক্ষা করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে আত্মীয়বর্গের সাথে অসদ্ব্যবহার করবে, সে বেহেশতে যেতে পারবে না। [সূত্র: বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা -৮৮৫ ও মুসলিম, খণ্ড,-২, পৃষ্ঠা-৩১৫।] আত্মীয় বলতে মাতা-পিতা, ভাই-বোন, চাচা-ফুফু, ভাতিজা-ভাতিজী, ভাগিনা-ভাগিনী, মামা-খালা, নানা-নানী, দাদা-দাদী ইত্যাদি সবাই অন্তর্ভুক্ত। ৫৯. মনিবের ফরমাবরদার হওয়াঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, গোলাম যদি মনিবের অনুগত থেকে আল্লাহর ইবাদত করে তাকে দ্বিগুণ সওয়াব দেওয়া হবে। [সূত্র : বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৪৬।]
৫৪. বিবাহের দ্বারা চরিত্র রক্ষা করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যে স্ত্রীর ভরণ-পোষণের বন্দোবস্ত করতে পারে, তার বিবাহ করা উচিত। কেননা, বিবাহ করলে চক্ষুর হেফাযত হয় এবং কামরিপুও দমন হয়। [সূত্র:বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭৫৮ ও মুসলিম শরীফ, খণ্ড-১,পৃষ্ঠা৪৪৯।]
৫৫. পরিবারবর্গের হক আদায়ঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, নিজের পরিবার পরিজনের জরুরত পূর্ণ করার জন্যে খরচ করাই মালের সর্বোৎকৃষ্ট সদ্ব্যবহার। [সূত্র : মুসলিম শরীফ।] নিজের পিতা-মাতা, ছেলেমেয়ে, স্ত্রী ও চাকর-নওকর, গোলাম-বাদী ইত্যাদিও পরিবারভুক্ত। পরিবার-পরিজনের হক শুধু তাদের খাওয়ানো পরানো আর স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার নাম নয়, বরং তাদের কুরআন হাদীস ও দ্বীনি বিষয়ে শিক্ষাদান করা, চরিত্রবান করতে চেষ্টা করা, কুকর্ম, কুসংসর্গ, কুশিক্ষা হতে বাঁচিয়ে রাখা এবং তাদের সাথে নরম ব্যবহার করাও তাদের হক (প্রাপ্য)। এ হক আদায় করা ঈমানের শাখা।
৫৬. পিতা-মাতার খেদমত করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, পিতা-মাতার খুশিতে আল্লাহর খুশি এবং পিতা-মাতার অসন্তুটিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিহিত। [সূত্র : তিরমিযী শরীফ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৯।] অন্য হাদীসে আছে, সন্তান পিতা-মাতার চেহারার দিকে মুহাব্বতের নজরে একবার তাকালে তার আমলনামায় একটি কবুল হজ্বের সওয়াব লেখা হয়।
৫৭. সন্তান লালন-পালন করাঃ সন্তানদেরকে দ্বীনি ইলম ও আদব-কায়দা শিক্ষা দেওয়াও লালন-পালনভুক্ত একটি দায়িত্ব। হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তির তিনটি মেয়ে হবে, আর সে তাদেরকে যত্নের সাথে ইসলামী আদব-আখলাক দিবে এবং তাদেরকে স্নেহের সাথে লালন-পালন করবে, সে নিশ্চয়ই বেহেশতে প্রবেশ করবে। [সূত্র: আল-আদাবুল মুফরাদ লিল বুখারী, পৃষ্ঠা-৩৭।]
৫৮. আত্মীয়তা রক্ষা করাঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে আত্মীয়বর্গের সাথে অসদ্ব্যবহার করবে, সে বেহেশতে যেতে পারবে না। [সূত্র: বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা -৮৮৫ ও মুসলিম, খণ্ড,-২, পৃষ্ঠা-৩১৫।] আত্মীয় বলতে মাতা-পিতা, ভাই-বোন, চাচা-ফুফু, ভাতিজা-ভাতিজী, ভাগিনা-ভাগিনী, মামা-খালা, নানা-নানী, দাদা-দাদী ইত্যাদি সবাই অন্তর্ভুক্ত। ৫৯. মনিবের ফরমাবরদার হওয়াঃ হযরত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, গোলাম যদি মনিবের অনুগত থেকে আল্লাহর ইবাদত করে তাকে দ্বিগুণ সওয়াব দেওয়া হবে। [সূত্র : বুখারী খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৪৬।]