ফজরের ওয়াক্ত হওয়ার আগে আযান
ফজরের ওয়াক্ত হওয়ার পূর্বের আযান ফজরের জন্য যথেষ্ট হবে নাঃ
)۱(عن عائشہؓ قالت ما کانوا یؤذنو ن حتی ینفجر الفجر۰
رواہ ابن أبی شیبۃ فی ’’ المصنف ‘‘ ۱/۱۹۴ (۲۲۲۳(
( ۲( عن عبد اللہ بن مسعودؓ عن النبی ۔ﷺ ۔قال : ’’لا یمنعن أحدکم أو أحدا منکم أذان بلال من سحورہ فانہ یؤذن أو ینادی بلیل لیرجع قائمکم ولینبہ نائمکم و لیس أن یقول الفجر أوالصبح۰ 
رواہ البخاری فی ’’صحیحہ‘‘ ۱/ ۱۵۶ (۶۲۱) کتاب الأذان‘ باب الأذان قبل الفجر. ومسلم فی ’’ صحیحہ ‘‘ برقم ( ۱۰۹۳)صحیح. 
অর্থ: (১) হযরত আয়িশা রাযি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন “মুআযযিনগণ ফজর উদয় না হওয়া পর্যন্ত আযান দিতেন না”। সূত্র: মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবাহ ১/১৯৪(২২২৩) হাদীসটির সনদ সহীহ। “আরজাওহারুন নকী” নামক কিতাবে (১/১০২) রয়েছে, এই সনদটি সহীহ। দ্রষ্টব্য: আসারুস্ সুনান, পৃষ্ঠা-৭২ ইলাউস্ সুনান ২/১৩২
উল্লেখ্য যে, কোন কোন হাদীসে যে বর্ণিত আছে, হযরত বেলাল রাযি. সুবহে সাদিকের পূর্বে আযান দিয়েছেন সেটা মূলতঃ সাহরীর আযান ছিল। যেমন সামনের হাদীসে আসছে।
অর্থ: (২) হযরত ইবনে মাসউদ রাযি. প্রিয় নবী ﷺ  থেকে বর্ণনা করেন যে, বেলালের আযান যেন তোমাদের কাউকে সাহরী খাওয়া থেকে বিরত না রাখে। কেননা সে তো রাত্রে আযান দেয় এ কারণে যে, তোমাদের মধ্যে যারা তাহাজ্জুদ পড়েছে তারা যেন সাহরী খাওয়ার দিকে ফিরে যায় এবং তোমাদের মধ্যে যারা ঘুমন্ত তারা যেন জেগে যায়। সে (তার আযানের মাধ্যমে) একথা বলেনা যে, সকাল হয়ে গেছে। সূত্র: বুখারী শরীফ ১/১৫৬(৬২১) মুসলিম শরীফ হাদীস নং (১০৯৩) মুসনাদে আহম্মদ হাদীস নং (৩৬৫৪)
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.islami_jindegi
 

 
 


